ওয়াকারকে সেনাপ্রধান করতে দুটি কারণে বাংলাদেশকে নিষেধ করেছে ভারত

 

ভারতের একজন শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা তখনকার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে যোগাযোগ করেছিলেন, ওয়াকার-উজ-জামানের নিয়োগের বিরুদ্ধে পরামর্শ দিয়েছিলেন, কারণ ভারতের কাছে খবর ছিল যে তিনি পাকিস্তানপন্থী হতে পারেন।

ভারতের একজন শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা তখনকার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে যোগাযোগ করেছিলেন, ওয়াকার-উজ-জামানের নিয়োগের বিরুদ্ধে পরামর্শ দিয়েছিলেন, কারণ ভারতের কাছে খবর ছিল যে তিনি পাকিস্তানপন্থী হতে পারেন।

হাসিনা ভারতের উদ্বেগের জন্য কর্মকর্তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন, কিন্তু নিজের মত পাল্টাননি। পরে ভুগতে হয়েছিল হাসিনাকে।

"আপত্তি দুটি কারণে ছিল। এক, ওয়াকার-উজ-জামান তখন ফিট ছিলেন না। দুজন ভাল প্রার্থীদের উপেক্ষা করা হয়েছিল, বলে উল্লেখ করেছিল নয়াদিল্লি। দ্বিতীয় পয়েন্টটি কৌশলগত ছিল, কারণ জামান প্রো-পাকিস্তান ছিলেন। তবে, ওয়াকার-উজ-জামান শেষ পর্যন্ত পদটি পেয়েছিলেন কারণ তিনি শেখ হাসিনার আত্মীয়," বাংলাদেশি সাংবাদিক শহিদুল হাসান খোকন লোকাল 18 কে বলেছিলেন।

২৩ জুন, ২০২৪, ওয়াকার-উজ-জামান ক্ষমতায় বসেন। ৫ আগস্ট, ২০২৪ ক্ষমতা যায় হাসিনার। এখন বিপদে পড়েছে ইউনূস সরকার।

 কিছুতেই যেন সামলে উঠতে পারছে না বাংলাদেশ৷ এবার খোদ উপদেষ্টার আসনেরই টলোমলো অবস্থা৷ শোনা যাচ্ছে, বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের দেওয়া ‘চাপের’ আবহে নাকি পদত্যাগ করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন সে দেশের নোবেলজয়ী বর্ষীয়ান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস৷ তাহলে কি ইউনূসের পদত্যাগ এখন সময়ের অপেক্ষা?

কপি: bengali.news18. com

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

V 2

P

V